দেশ গড়ার কাজে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ১২ দলীয় জোট
মতবিনিময়সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান,
নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য আব্দুর রব।
আরো উপস্থিত ছিলেন
১। ১২ দলীয় জোট প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সাবেক এমপি আহসান হাবিব লিংকন,
২। ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা,
৩। জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম,
৪। বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. নুরুল আমিন বেপারী,
৫। জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান,
৬। বাংলাদেশ লেবার পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান মঈন মোহাম্মদ ফারুক,
৭। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মহাসচিব আবু হানিফ।
৮। ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুর রাকিব, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব অধ্যাপক আব্দুল করিম,
৯। ইসলামিক পার্টির মহাসচিব আবুল কাশেম,
১০। পিএনপির চেয়ারম্যান ফিরোজ মোহাম্মদ লিটন,
১১। নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি মাস্টার এম এ মান্নান,
১২। এলডিপির সহসভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম রণক,
মতবিনিময় শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর যাবৎ জাতির ঘাড়ে চেপে বসা স্বৈরশাসকের অবসান ঘটেছে। এদিনটিকে বলা হচ্ছে দ্বিতীয় স্বাধীনতা দিবস। এ জন্য তরুণসমাজকে কৃতজ্ঞতা জানাই। হাজার প্রাণের বিনিময়ে আমরা এই দ্বিতীয় স্বাধীনতা পেয়েছি। দেশ গড়ার কাজে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ১২ দলীয় জোট, আলেম সমাজের কী ভূমিকা হওয়া উচিত, সে সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের এ আলোচনা অব্যাহত থাকবে।